1. admin@alordorpon.com : admin :
  2. arman@alordorpon.com : Arman : Arman Hossain
  3. editor@alordorpon.com : Editor :
  4. admin@hasibitsolution.com : Hasib :
  5. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৯:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দরে স্ত্রী আত্নহত্যা প্ররোচনা মামলার আসামি আরিফ ৫ মাস পর গ্রেফতার । বন্দর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান মাকসুদ , ভাইস-চেয়ারম্যান আলমগীর ও শান্তা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদে ডেমরায় মানববন্ধন। নারায়ণগঞ্জ পোশাক কারখানায় বকেয়া বেতনের দাবীতে বিক্ষোভ। বন্দরের সেই ভয়ঙ্কর ডাকাত সর্দার মামুন গ্রেফতার, এলাকায় স্বস্তি। সাংবাদিক নিয়াজ মোর্শেদ সেলিম আর নেই। নারায়ণগঞ্জে মাই টিভির ১৫ বৎসর পদার্পণ উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল। মহানগর কাদরিয়া চিশতিয়া বাউল একাডেমির উদ্যোগে মিলাদ মাহফিল ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয়। মামুন ডাকাতে আতকিংত পুরো বন্দরবাসী, ঘুরছে প্রশাসনের নাকের ডগায়।

 ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০
  • ১৮২ বার পড়া হয়েছে

জঙ্গলে ঘেরা খালের ধারে নড়বড়ে বাড়িতে ৬ সন্তান নিয়ে বসবাস রাবেয়া খাতুনের। বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নেই। নেই বাড়িতে বিদ্যুৎ সযোগ। অনিরাপত্তায় বসবাস। একে একে ছয় মেয়ে সন্তানের পর এক ছেলে সন্তান যেন এই দুঃখি পরিবারের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের হতদরিদ্র এই পরিবারের বসবাস। স্বামী শামসুল ইসলামের কিছুই নেই। পিতার দেওয়া ভিটেবাড়িতে ৭ সন্তান নিয়ে থাকেন রাবেয়া খাতুন। অতি কষ্টের সংসার তার। প্রায় দিন ঘরে খাবার থাকে না। ৭ সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে হিমশিম খান দিনমজুর শামসুল। সকালে কাধে গামছা, হাতে দা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে নারকেল গাছ সাফ করেন। কোন দিন কাজ হয় আবার কোন দিন হয় না। এদিকে স্ত্রী রাবেয়া খাতুন পিতার বাড়িতেই বাচ্চাকাচ্চা সামলান। কখনো সন্তানের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পরের বাড়িতে ঝি এর কাজ করেন। রাবেয়া খাতুন জানান, আগে লক্ষিপুর আবাসন প্রকল্পের ঘরে বসবাস করতেন। এখন আর করেন না। এদিকে আম্ফান ঝড়ে তাদের বসবাস করার একমাত্র ঘরটি ভেঙ্গে গেছে। সন্তান নিয়ে নিজ ঘরে বসবাস আর বেঁচে থাকার লড়াই করতে করতে পরিবারটি এখন ক্লান্ত। তাদের দূরাবস্থার জানতে পেরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গান্না ইউনিয়ন বিচিত্রা রাবেয়ার দুগ্ধপোষ্য শিশুকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার পৌছে দিয়েছে। তবে এই সহায়তা পরিবারটির জন্য খবুই অপ্রতুল। বেঁচে থাকার জন্য তাদের সরকারী সহায়তা প্রয়োজন। রাবেয়া খাতুন জানান, “আমাগের ঘড়ডা যদি কেও ভাল করে দিত, আর কিছু নগদ টাকা পাইতাম তবে ৭ সন্তান নিয়ে বাঁচতে পারতাম। এ ব্যাপারে গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন মালিথা জানান, এমন পরিবারের খোঁজ আমাকে কেও দেয়নি। কারণ আমি গান্না ইউনিয়নের প্রতিটি অসহায় দুস্থ পরিবারকে সরকারী কার্ড করে দিয়েছি। তিনি পরিবারটি খুজে বের করে আর্থিক সহায়তা করবেন বলে জানান।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD